করোনার করুণায়…
আজ সেই ঘরে এলায়ে পড়েছে ছবি
এমন ছিলনা আষাঢ় শেষের বেলা
উদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুল…
সত্যিই তো এমন বিচ্ছিরি ভাবে আষাঢ় মাসটাও কেটে গেল। আনমনে শক্তি চাটুজ্জে আওড়াতে আওড়াতে শৈলী খানিকটা বিরক্ত হয়েই হেসে ফেলল। এমন বরষার দিনশেষে অফিস থেকে বেড়িয়ে – একহাতে ল্যাপটপ সমেত ব্যাগ বুকে জাপটে ধরে, আরেক হাতে পেল্লাই ছাতা ধরে, লং জাম্প প্র্যাক্টিস করতে করতে বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছনো; তারপর ভিড় বাসে কনুই গুঁতিয়ে উঠে পড়া, আর ঘেমো পিঠ, লোমওয়ালা হাতের স্পর্শ বাঁচিয়ে পঁয়তাল্লিশ মিনিটের রাস্তা দেড়ঘন্টায় উসুল করে অবশেষে বাড়ি ফেরা। পথে দু-দুটো বড় শপিং মল – দিব্বি আলো ঝলমলে দোকান পাট দেখতে দেখতে ফেরা; এই না হলে জীবন! আর এখন! সকাল হতে না হতেই, নাওয়া খাওয়া ভুলে ল্যাপটপ খুলে, লগ্-ইন করে ঘাড় গুঁজে সন্ধ্যে পর্যন্ত কাজ করে যাও। গল্প গুজব, অফিস পলিটিক্স, কাজ ফাঁকি মেরে আড্ডা কিছুরই স্বাদ পাওয়া যায়না। এবছরটা করোনার কারনে এরকমই যাচ্ছে। তার উপর, প্রায় বিগত দুই মাস ধরে বেশ কিছুটা কম বেতন সে পাচ্ছে। মা – বাবাকে এসব বললে তাঁরা তেরিয়া হয়ে বলেন – “তাও তো পাচ্ছিস, কত লোক মাসের পর মাস-মায়না পাচ্ছেনা জানিস?” শৈলীর এসব ভাবতে ভাল লাগেনা। কোথায় কার চাকরি গেছে, কে মাসের পর মাস আধ-পেটা খেয়ে – কিংবা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে, কতজন চাষি ফসলের দাম না পেয়ে আত্মহত্যা করেছে, কোন করোনা রুগি হসপিটালে জায়গা না পেয়ে – এসব জেনে শৈলীর কি লাভ? এসব সে ভেবেই বা কি সুরাহা করতে পারে! আজকাল তাই শৈলী খবরের কাগজ একেবারে এড়িয়ে চলে। গত রবিবার সকালে কাজে এসে লক্ষ্মীদি খুব কাঁদছিল মার কাছে। নিজের ঘর থেকে শৈলী কান্নাকাটির শব্দ হালকা শুনতে পেয়েও না শোনার ভান করেছিল; রাতে খেতে বসে মা বাবা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন – আজ দুমাস ধরে লক্ষ্মীদির বর বাড়িতে বসে; এলাকার হাউসিং কমপ্লেক্সে জমাদারের কাজ করত, রোজগার মন্দ হত না। করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমপ্লেক্সের প্রতিটা ফ্ল্যাট থেকে বিমলকে কাজে আসতে মানা করে দেওয়া হয়েছে। কাজ নেই, তাই বেতনও বন্ধ। বাড়িতে থেকে থেকে নাকি বিমলের মদ খাওয়া প্রচণ্ড বেড়ে গেছে। অভাবের সংসার, মেয়ের স্কুল বন্ধ, বিমলের নাকি ছোট ছোট ব্যাপারে চণ্ডালের মত রাগ, সারাদিন অকারনে মেয়েটাকে মারধর করে। গত রাত্রে নাকি লক্ষ্মীর উপরেও চলেছে নির্যাতন। শৈলীর এসব ভাল লাগেনা শুনতে, তার নিজের মন যে কি প্রচণ্ড অবসন্ন, তার খোঁজ কে রাখে! কাজের প্রচণ্ড চাপ এবং প্রাপ্য বেতনের প্রায় অর্ধাংশেই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে তাকে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত উপরমহল থেকে হুমকি আসছে, যেকোনো দিন চাকরি চলে যেতে পারে। শৈলী তাই ঠিক করেছে সে শুধু নিজের চাহিদা পরিতৃপ্তির কথাই ভাববে। আপাতভাবে শৈলীর এই মনোভাব আত্মকেন্দ্রিক মনে হলেও, এই মনোভাব কতটা যুক্তিযুক্ত সেটা অবশ্যই তলিয়ে দেখার বিষয়।
এই অত্যন্ত সদ্য আবিষ্কৃত করোনা ভাইরাস, দ্রুত সংক্রমণ, উচ্চ মৃত্যুর হার, অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত দুশ্চিন্তা – এই সবকিছুই খুব স্বাভাবিকভাবে আমাদের সকলের মনে গভীর উদ্বেগের সঞ্চার করেছে (Banerjee, & Rai 2020)। দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশ থেকে প্রকাশিত মোট ছত্রিশটি বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে প্রকাশিত একটি মেটা-অ্যানালিসিস বলছে – প্রায় প্রত্যেক তিনজনের মধ্যে একজন মানুষ গভীর স্ট্রেস বা চাপ, অ্যাংজাইটি বা তীব্র উদ্বেগ, এবং ডিপ্রেশন বা অবসাদে কষ্ট পাচ্ছেন (Salari et al., 2020)। সাম্প্রতিক গবেষণাপত্র বলছে ব্যাক্তিজীবনের অর্থনৈতিক অস্থির অবস্থা খুবই গভীরভাবে সেই ব্যাক্তির মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব বিস্তার করছে। স্ব–মূল্যায়িত শারীরিক অবস্থা, মানসিক কষ্ট, অবসাদ, উদ্বেগ – এই সবকিছু যেমন কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতা জাগিয়ে তুলতে পারে (Kim TJ, & von dem Knesebeck, 2015); ঠিক তেমনভাবে বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতা মানুষের মনকে নৈরাশ্যে ভরে দিতে পারে। গবেষণার মাধ্যমে জানা যায়, সারা বিশ্বের বিপুল সংখ্যক মানুষ এই অতিমারীর কারনে বেকারত্বের মুখে পড়ছেন, এবং জীবিকা সংক্রান্ত অনিশ্চয়তার কারনে এক বছরে প্রায় দশ হাজারেরও বেশী মানুষ আত্মহত্যার পথে নিজেদের চালিত করতে পারেন (Hensher, 2020)। শৈলীর জীবিকা সংক্রান্ত দুশ্চিন্তাকে তাই হেসে উড়িয়ে দেওয়া যায়না। প্রত্যেকের আয়ের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠা জীবনযাত্রার মান বজায় রাখা বর্তমানে দুষ্কর হয়ে উঠেছে। সমস্যাটা হাউসিং কমপ্লেক্সে জমাদারের কাজ করা বিমল এবং কর্পোরেট চাকরি করা শৈলী দুজনেই তাদের আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে নিজেদের মত করে অনুভব করছে, দুজনের মনেই গভীর হতাশা। দিনের পর দিন গভীর হতাশা জন্ম দিতে পারে তীব্র গ্লানি এবং অন্তর্দন্দ্বের। নিজের কর্মক্ষেত্র প্রসঙ্গে আমরা যতই বিরক্ত হয়ে থাকি, বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রত্যেকদিন নির্দিষ্ট সময়ে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছানো, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ, সতীর্থদের উপস্থিতি এই সবকিছুর অভাব অনুভূত হচ্ছে। এক্ষেত্রে বলাই বাহুল্য যে সব কাজ যেহেতু বাড়ি থেকে করা সম্ভব হচ্ছেনা, তাই দেখা যাচ্ছে বহু মানুষ আজ কর্মহীন। বেছে নিচ্ছেন বিকল্প আয়ের উৎস।
আমার পিএইচডি র দুইনম্বর সুপারভাইজার ষাটোর্ধ মল্লিকাদির কথা হঠাৎ মনে পড়ছে। কয়েক বছর আগে মল্লিকাদিকে একবার সাহস করে জিজ্ঞাসা করেছিলাম উনি যদি ভিডিও চ্যাট এ আসতে পারেন, খুব প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় আলোচনা করা প্রয়োজন ছিল আমার। উত্তরে উনি ওনার নিজস্ব ভঙ্গিতে বলে উঠলেন, – “এক থাপ্পড় মারব। কান মুলে দেব তোমার। আমাকে দিয়ে নাকি ও ভিডিও চ্যাট করাবে!” সেই মল্লিকাদিও এখন রীতিমত ওয়েবিনার দিচ্ছেন, অনলাইনে ক্লাস নেওয়া, এমনকি অনলাইন কাউন্সেলিং পর্যন্ত করছেন। করোনা ভাইরাসের ব্যাপক সংক্রমণের ফলে প্রাথমিক স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় – যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আজ অনলাইন ক্লাস নিতে বাধ্য হচ্ছে। তাই একটি নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারও তার সন্তানদের, পানীয় জলের মতই অপরিহার্য, শিক্ষালাভের জন্য বাধ্যতামূলক হাই-স্পীড ইন্টারনেট পরিষেবা নিতে আজ বদ্ধপরিকর। এই ভার্চুয়াল লার্নিং-এর ক্ষেত্রে অভিভাবকদের কাঁধেও বেশ কিছুটা দায়িত্ব এসে পরে, যা করোনা পর্যায়ের আগে স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকারা পালন করতেন। এগিয়ে চলার লড়াইয়ে টিকে থাকতে হবে, তাই একনাগাড়ে দিনের পর দিন বেশ কয়েক ঘন্টা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। যারা ইন্টারনেট পরিষেবা নিতে সক্ষম নন, তাদের বাচ্চাদের পড়াশোনাও বন্ধ।
গবেষকদের দাবী, বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতি (বিশেষত সেইসব দেশে যেখানে সংক্রমণ-এর সংখ্যা বেশি) মানুষের মনে পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস এর জন্ম দিচ্ছে, যা ইতিমধ্যেই বিদ্যমান মানসিক সমস্যাকে আরও গভীরতর করে তুলছে (Galea et al., 2020; Horesh, & Brown, 2020)। এই অপরিসীম স্ট্রেস, অ্যাংজাইটির কোন চটজলদি সমাধান হয়না। কারন, প্রত্যেক মানুষের এই স্ট্রেস ও অ্যাংজাইটির ধরন, গভীরতা, এবং উৎস ভিন্ন, এবং ঠিক তেমনই প্রতিটি মানুষের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি সবই আলাদা হয়; তাই কোন বিশেষ সমাধান প্রত্যেক সমস্যার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তাই কিছু সাধারণ কোপিং (coping strategy) স্ট্র্যাটেজি সম্পর্কে যদি আমাদের সম্যক ধারণা থাকে তাহলে সমস্যাবহুল পরিস্থিতিতে আমাদের নিজেদের একটু বেশি ভালভাবে আমরা গুছিয়ে নিতে পারব।
সমস্যা যতই গুরুতর বলে বোধ হোক না কেন, সবার প্রথমে সমস্যাটির অস্তিত্ব সম্পর্কে আমাদের সচেতন (conscious acknowledgment) হতে হবে। অনেক সময় আমরা অবচেতন ভাবে নিজেদের বোঝাই যেন সমস্যাটি আমাদের জীবনে ঘটেনি (Denial, and reaction formation – as a defense mechanism) এবং সমস্যা সমাধানের আসরে আমরা যত দেরিতে অবতীর্ণ হই, ততই আমরা সমস্যাকে গভীরতর করে তুলি।
সমস্যা যতই গুরুতর বলে বোধ হোক না কেন, সবার প্রথমে সমস্যাটির অস্তিত্ব সম্পর্কে আমাদের সচেতন (conscious acknowledgment) হতে হবে।
যেকোনো সমস্যা সমাধানযোগ্য বোধ হলে নিজের এক্তিয়ারে থাকা সমস্ত সংস্থান (resource – both personal and social) কাজে লাগিয়ে, সমস্যা সমাধানের সম্ভাব্য বিকল্পের কথা ভেবে সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে। বর্তমান কোভিড পরিস্থিতিতে – নিকটবর্তী স্বাস্থকেন্দ্র যেখানে কোভিড টেস্ট হচ্ছে, হসপিটাল যেখানে কোভিড আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা হচ্ছে, প্রয়োজনে অক্সিজেন যেখান থেকে পাওয়া যেতে পারে – সেইসব প্রয়োজনীয় টেলিফোন নম্বর হাতের কাছে মজুত রাখতে হবে। বেশ কিছু মানুষের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখতে হবে যাতে একে অপরের প্রয়োজনে পাশে দাঁড়ানো যেতে পারে।
সমস্যা সমাধানের উপায় যেন বাস্তবসম্মত হয়, সেটাও বিবেচ্য বিষয়।
নিজেকে দুনিয়ার সবথেকে দুর্ভাগা বলে মনে করার কোন কারণ নেই। নিজেকে যাবতীয় জাগতিক ষড়যন্ত্র এবং দৈবদুর্বিপাকের প্রধান লক্ষ্য ভাবলে খানিক আত্মতুষ্টি হয় ঠিকই, কিন্তু এই নিজেকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ অনুভব করা (Masochism), আসলে narcissistic মনোভাবেরই পরিচায়ক।
নিজেকে দুনিয়ার সবথেকে দুর্ভাগা বলে মনে করার কোন কারণ নেই। নিজেকে যাবতীয় জাগতিক ষড়যন্ত্র এবং দৈবদুর্বিপাকের প্রধান লক্ষ্য ভাবলে খানিক আত্মতুষ্টি হয় ঠিকই, কিন্তু এই নিজেকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ অনুভব করা (Masochism), আসলে narcissistic মনোভাবেরই পরিচায়ক।
স্ট্রেস্ফুল সময়ে হতাশ, বিপর্যস্ত বোধ হতেই পারে, কিন্তু হতাশায় ডুবে না গিয়ে যথাসম্ভব চেষ্টা করে যেতে হবে, নিজেদের কাছে উপলব্ধ সংস্থান কাজে লাগিয়ে পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় অনুসন্ধান করে যেতে হবে – যাকে আমরা বলে থাকি Posttraumatic Growth। মজার ব্যাপার হল, সমস্যা সমাধানের পথ সম্পর্কে আমরা যতই নিজেদের নিয়োগ করব, ততই আমাদের নিজেদের মধ্যেও কিছু পরিবর্তন আমরা লক্ষ্য করতে পারব, নিজের সম্পর্কে আরও বিশদে জানব।
স্ট্রেস্ফুল সময়ে হতাশ, বিপর্যস্ত বোধ হতেই পারে, কিন্তু হতাশায় ডুবে না গিয়ে যথাসম্ভব চেষ্টা করে যেতে হবে, নিজেদের কাছে উপলব্ধ সংস্থান কাজে লাগিয়ে পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় অনুসন্ধান করে যেতে হবে – যাকে আমরা বলে থাকি Posttraumatic Growth।
সর্বোপরি, একে অপরের প্রতি আমাদের সমানুভূতি (Empathy) অনুভব করা অনুশীলন করতে হবে। অন্য কেউ বিপর্যস্ত পরিস্থিতিতে থাকলে, তার পরিস্থিতিতে নিজেকে রেখে সেই মানুষটির মতো করে তার পরিস্থিতিকে অনুধাবন করা – এইটুকুই।
তথ্যসুত্র
Banerjee, D., & Rai, M. (2020). Social isolation in Covid-19: The impact of loneliness. International Journal of Social Psychiatry, https://doi.org/10.1177/0020764020922269
Galea, S., Merchant, R. M., & Lurie, N. (2020). The mental health consequences of COVID-19 and physical distancing: the need for prevention and early intervention. JAMA Intern Med. https://doi.org/10.1001/jamainternmed.2020.1562
Hensher, M. (2020). Covid-19, unemployment, and health: time for deeper solutions? BMJ; 371. doi: https://doi.org/10.1136/bmj.m3687
Horesh, D., & Brown, A. D. (2020). Traumatic stress in the age of COVID-19: a call to close critical gaps and adapt to new realities. Psychol Trauma 12:331–335. https://doi.org/10.1037/tra0000592
Kim, T. J., von dem Knesebeck, O. (2015). Is an insecure job better for health than having no job at all? A systematic review of studies investigating the health-related risks of both job insecurity and unemployment. BMC Public Health 15, 985. https://doi.org/10.1186/s12889-015-2313-1
Salari, N., Hosseinian-Far, A., Jalali, R., Vaisi-Raygani, A., Rasoulpoor, S., Mohammadi, M., Rasoulpoor, S., & Khaledi-Paveh, B. (2020). Prevalence of stress, anxiety, depression among the general population during the COVID-19 pandemic: a systematic review and meta-analysis. Globalization and Health, 16:57. https://doi.org/10.1186/s12992-020-00589-w
——————————-
~ কলমে এলেবেলের অতিথি আত্রেয়ী ভট্টাচার্য ~
► লেখা ভাল লাগলে অবশ্যই লাইক করুন, কমেন্ট করুন, আর সকলের সাথে শেয়ার করে সকলকে পড়ার সুযোগ করে দিন।
► এলেবেলেকে ফলো করুন।
আমি করোনার করুণায় এরকম ফেজ দিয়ে গেছি। তাই ভীষণ ভাবে রিলেট করলাম। ধন্যবাদ লেখকে।